পুটুস আর সিধুজ্যাঠার সংসার
পূর্বাভাসে তো নদী সংস্কারের কথা ছিল
তোমার চোখ এলো কীভাবে
বরফ ভেঙে বেরিয়ে আসা গন্ধ
রান্না হবে ডিমের ঝোল আর চুমু
খাওয়া হবে ভান্ডারা ভান্ডারা ...তুমি যেয়ো না
ঘুমের দিকে সন্ধে হচ্ছে সফর হচ্ছে
আমার আর বড় হতে ইচ্ছে করে না গোঁসাই
টিলা বেঁকেচুরে যে পথ হয় ঝর্ণার দিকে
সেখানে রক্তদান শিবির ...ডাইনি সন্দেহ
ও ক্ষত হে নৌকা ভুলে থাকা জল
ঝাঁপ দিতে গেলে ফাঁকা লাগে সত্যি?
ফাঁক লাগে...
না। হ্যাঁ
কেউ কি দেখতে পাচ্ছে কল্পতরু
পুংকেশর রাখছি হাতবোমায়
হ্যাঁ/ না
হাবুডুবু খাই তলিয়ে যাই রত্নক্ষতে মারছি ঘাই
মাটির খোলসে ভরে আনি জিহ্বা
সুরঙ্গ যখন সুরঙ্গে ভয় পায়
আর পুষ্টিসংগ্রহে ঘুরে বেড়াচ্ছে কাপালিক
চুমুকে বসন্ত হয় বিশ্বাস করো
গোগ্রাসে খিদে পাচ্ছে আমার আমাকেই
বিশ্বাস করো ওই যখন ল্যাংটা হচ্ছে পৃথিবী
না
হ্যাঁ
গুটিপোকায় ঘর বাধতে বাধতে
হাতবোমা, প্রজাপতি হয়ে যাচ্ছে
(চিত্রঋণ : গুস্তাভ ক্লিমট্)
দ্বিতীয় কবিতাটি সম্পূর্ণ ভালো লেগেছে,,,,
ReplyDeleteপলাশে আমি সবসময়ই মুগ্ধ। এবারও তাই। আহ্ পলাশ।
ReplyDeleteঅনন্য পলাশ
ReplyDeleteঘুমের দিকে সন্ধে হচ্ছে সফর হচ্ছে
ReplyDelete